আমতলী উপজেলা একটি ঐতিহ্যবাহী উপজেলা। এটি প্রতিষ্ঠিা লাভ করে ১৯৮৪ সালে। এ উপজেলায় রয়েছে ছোট বড় অসংখ্যা নদী। এখানকার অনেক মানুষ মাছ বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে। আমতলী উপজেলার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে খুব বিশাল একটি পায়ড়া নদী। পায়ড়া নদীর ইলিশ অত্যান্ত সুসাধু। পায়াড় নদীর ইলিশ রপ্তানি করে আমতলীতে লক্ষ লক্ষ টাকা অর্জন করেন এখানকার জেলেরা। এছাড়াও আমতলী উপজেলার প্রায় সবগুলো ইউনিয়নে হয় তরমুজ চাষ। মাঘ ফাল্গুন মাসে এ উপজেলাকে মনে হয় যেন তরমুজের আবাসস্থল। তরমুজ চাষসহ এখানকার কৃষকেরা রবিশস্য চাষ করে অনেক টাকা অর্জন করে থাকেন। এ উপজেলায় রয়েছে ছোট বড় কিছু দর্শনীয় স্থান। যার মধ্যে পাতাকাটা মাটির দূর্গ, হলদিয়ায় গাজীকালুর দরগাহ, চুনাখালীতে খানকাহ্ এসব দর্শনীয় স্থানগুলোতে অসংখ্যা দর্শনার্থীর সমাগম মিলে প্রতিদিন। সব মিলিয়ে আমতলী উপজেলা যেন নান্দনিক সৌন্দর্য্যের অধিকারী।
মফিজ উদ্দিন তালুকদার,
আফাজ উদ্দিন বিশ্বাস,
নুরুল ইসলাম তালুকদার,
আছমত আলী আকন,
দলিল উদ্দিন আহমেদ,
জাফর আলী খান,
মতিউর রহমান বি,এস,সি ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস