Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
চাওড়া মাটির দুর্গ
কিভাবে যাওয়া যায়

বাস- ঢাকা থেকে প্রতিদিন সকাল ৭ থেকে ১০ টা এবং রাত ৮ টা থেকে ১১ টা পর্যন্ত গাবতলী ও সায়েদাবাদ থেকে বাস ছাড়ে আমতলীর উদ্দেশ্যে।

এছাড়াও কুয়াকাটার বাস আমতলীতে থামে ও যাত্রী বহন করে।
লঞ্চ- ঢাকা থেকে প্রতিদিন বিকাল ৫-৬ টা থেকে সদরঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ে আমতলীর উদ্দেশ্যে। এছাড়া মোটর সাইকেল, স্টিমার ভাড়া করে নিয়ে আসা যায়।

যোগাযোগ

বাস- ঢাকা থেকে প্রতিদিন সকাল ৭ থেকে ১০ টা এবং রাত ৮ টা থেকে ১১ টা পর্যন্ত গাবতলী ও সায়েদাবাদ থেকে বাস ছাড়ে আমতলীর উদ্দেশ্যে।

এছাড়াও কুয়াকাটার বাস আমতলীতে থামে ও যাত্রী বহন করে।
লঞ্চ- ঢাকা থেকে প্রতিদিন বিকাল ৫-৬ টা থেকে সদরঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ে আমতলীর উদ্দেশ্যে। এছাড়া মোটর সাইকেল, স্টিমার ভাড়া করে নিয়ে আসা যায়।

বিস্তারিত

আমতলী উপজেলার চাওড়া ইউনিয়নের পাতাকাটা গ্রামে একটি সু-উচ্চ মাটির ঢিবি দেখা যায়। মনে করা হয় এটি একটি মাটির দুর্গ। মোগল যুগে মগ পর্তুগীজ জনদস্যুদের দমনের জন্যে শাহ সুজা, শায়েস্তা খা, আগাবাকের খা ও পরবর্তী সুবেদারগণ বৃহত্তর বরিশাল এলাকায় বহু মাটির দূর্ঘ নির্মাণ করেছিলেন, এটি তারই একটি। চন্দ্রদ্বীপের রাজা কন্দর্পনারায়ণ, রামচন্দ্র ও কীর্তিনারায়ণ, গুঠিয়া, রায়পুরা, জাগুয়া, কাগাগুরা, নথুল্লাবাদ, হলুদপুর, রহমতপুর, কাশীপুর, রাজাপুর প্রভৃতি স্থানে দূর্ঘ নির্মাণ করেছিলেন। রেনেলের ১৭৬৪-১৭৭২ খ্রিস্টাব্দের মানচিত্রে রামনাবাদ নদীর তীতে রাজা কন্দর্পনারায়ণ নির্মিত দুটি দূর্ঘ দেখা যায়। বর্তমানে দূর্ঘ দুটির কোন চিহ্ন নেই। আগুনমুখা নদীতে প্রায় ১০০ বছর আগে দূর্ঘ দুটি বিলীন হয়ে যায়। চাওড়া মাটির দূর্ঘটি আমতলীর চাওড়া নদীকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছিল। চাওড়া নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ২০ কি.মি. এখন আর নদীর সেই উন্মত্ত প্রবাহ নেই তাই শুধু কালের সাক্ষী হয়ে দূর্ঘটি ঢিবি আকারে আজও টিকে আছে।